মরুর জগতে নম্বররা নাচতো, অঙ্করা হাতছানি দিতো, ভাগ অঙ্ক দেখাতো একটা লেজের মতো। কিন্তু এই জগত একদিন ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে গেলো। মরু হয়ে গেলো পাড়ার দাদা। তার পর কেউ একজন মরুর পড়ার আনন্দ আবার তাকে আবিষ্কার করতে শিখালো। এই মনোরম গল্পটি পড়ুন।
রুকমিনি ব্যানার্জী ‘প্রথম’ নামক একটি সংস্থার সাথে অনেক বছর কাজ করেছেন। সত্যিকার অর্থেই তিনি গল্প বলতে, গল্প শুনতে এবং গল্প লিখতে ভালোবাসেন। বাচ্চারা তার গল্প পছন্দ করলে তিনি অনেক উৎসাহিত হন। তার বন্ধু ভাউ গাউয়ান্ডে নিজের জীবন সম্পর্কে তাকে যেসব কাহিনী বর্ণনা করেছে সেগুলোর অনুপ্রেরণায় তিনি এই গল্পটি লিখেছেন।